বন্দর প্রতিনিধি

কোটা আন্দোলন ও বর্তমান পরিস্থিতি বিবচেনায় বন্দরের মুছাপুরসহ সারা দেশের ১৯৮ টি উপনির্বাচন স্থগিতের নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এ তথ্য নিশ্চিত করেছে বন্দর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও মুছাপুর ইউনিয়ন পরিষদ উপনির্বাচনের রির্টানিং অফিসার রিয়াজ আহমেদ।

তিনি বলেন, দেশের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে নির্বাচন কমিশন মুছাপুরের সহ ১৯৮ টি ইউনিয়নের উপনির্বাচন স্থগিতের নির্দেশ দিয়েছে। আমাদের কাছে তাদের পক্ষ থেকে চিঠি এসেছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আবারও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচারণার সময় যেহেতু স্থগিতের আদেশ এসেছে, তাই পরবর্তীতে প্রার্থীদের প্রচারনার সময় দিয়েই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

প্রসঙ্গত, ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ৪ জুলাই ছিলো মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন। রিটার্নিং অফিসার কর্তৃক মনোনয়নপত্র বাছাই হয় ৫ জুলাই। ৬ থেকে ৮ জুলাই ছিলো প্রার্থীদের আপিলের শেষদিন। ৯ জুলাই সেই আপিল নিষ্পত্তি। ১০ জুলাই পর্যন্ত প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র প্রতাহার করতে পারবেন এবং ১১জুলাই প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। তবে নির্বাচনী প্রচারণার মাঝেই কোটা সংস্কার আন্দোলনে সর্বত্র সহিংসাতা নিয়ন্ত্রনে কারফিউ জারী করা হয়। এ ইউনিয়নে মোট ভোটার সংখ্যা ২৩ হাজার ৪২৩ জন। উপনির্বাচনে মোট ৫ জন চুরান্ত প্রার্থীর হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। তবে তাদের মধ্যে ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী আলী হোসেন ও মটোরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী মাহমুদুল হাসান শুভ বেশ আলোচনায় আছেন।