1. [email protected] : Parves Sharif : Parves Sharif
  2. [email protected] : skriaz30 :
আগামী ১ জুন জেলার ৩ লাখ ৩১ হাজার ৪৭৯ শিশু পাবে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল - গণমাধ্যম
December 23, 2024, 8:44 am
সর্বশেষ
শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচারে অপরাধ ট্রাইব্যুনালের নিষেধাজ্ঞা নারায়ণগঞ্জে আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবক দিবস উদ্বোধন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বন্দরে গরু চোরের উপদ্রব বৃদ্ধি, এক খামারীর চার গরু চুরি চীনে গোপনে ড্রোন প্রকল্প চালু করেছে রাশিয়া তরুণরা ‘রিসেট বাটন’ চেপেছে, সব পুরনো শেষ: নিউ ইয়র্কে ড.ইউনূস দূর্গাপূজায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ-প্রশাসন ও সেনাবাহিনী তৎপর: ডিসি নারায়ণগঞ্জে দুই শিশু এক নারী সহ নিহত ৫৬জনের তালিকা গোগনগর গাউসিয়া কমিটির উদ্যোগে জশনে জুলুছে ঈদে মিলাদুন্নবী (সঃ) উদযাপন দেওয়ানবাগ দরবার শরীফ ও বিভিন্ন মাজারে হামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন নারায়ণগঞ্জ থেকে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাই : সারজিস

আগামী ১ জুন জেলার ৩ লাখ ৩১ হাজার ৪৭৯ শিশু পাবে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল

Reporter Name
  • Update Time : Wednesday, May 29, 2024,

স্টাফ রিপোর্টার
জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনের আওতায় জেলার ৩ লাখ ৩১ হাজার ৪৭৯ জন শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল। নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন এলাকা ব্যতীত ৫ উপজেলার ক্যাপসুল গ্রহণকারী শিশুদের বয়সসীমা ৬ থেকে ৫৯ মাস (প্রায় ৫ বছর)।
আগামী ১ জুন জেলায় দিনব্যাপী শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল টিকাদান কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হবে বলে গণমাধ্যম নিউজকে য়েছেন জেলা সিভিল সার্জন ডা. আবুল ফজল মুহাম্মদ মুশিউর রহমান। বুধবার (২৯ মে) জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে এক ওরিয়েন্টেশন সভায় ডা. মুশিউর রহমান জানান, নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের এলাকার বাইরে জেলার ৫ উপজেলায় দুই গ্রেডে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী ৪১ হাজার ১৭৮ জন শিশুকে নীল রঙের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী ২ লাখ ৯০ হাজার ৩০১ শিশুকে লাল রঙের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
তিনি জানান, জেলায় স্থায়ী ও অস্থায়ী টিকাদান কেন্দ্র রয়েছে ১ হাজার ৫৬টি। এতে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের কর্মীসহ প্রতি কেন্দ্রে মোট ২ জন করে শিক্ষক ও স্বেচ্ছাসেবক থাকবেন। দিবসটি পালনের জন্য সর্বস্তরের জনগোষ্ঠিকে অবহিত করার জন্য নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন ও উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের মাধ্যমে সর্বত্র মাইকে প্রচারণার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের কর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে দিবসটি সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করেছেন। জেলা তথ্য বিভাগ এর মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য ও মাইকিংয়ের মাধ্যমে জনগণের মাঝে সচেতনতামূলক প্রচারণা অব্যাহত আছে।
তিনি আরও জানান, জেলার মসজিদগুলোতে মাইকের মাধ্যমে জানানোর জন্য ইমামদের প্রতি নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে। যেসব এলাকায় শিশুদের বাদ পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে সেসব এলাকাগুলোতেও নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। বিশেষ করে ইটভাটা, বেদেপল্লী, পথশিশু, চর এলাকা, এতিমখানা, বস্তিসহ অন্যান্য দুর্গম এলাকাগুলোতে ক্যাম্পেইনের পরবর্তী চারদিন অনুসন্ধান চালানো হবে। কোনো শিশু যদি ক্যাম্পেইনের দিন বাদ পড়ে যায় তাহলে পরেও স্বাস্থ্যকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে খেতে পারবে। এ ছাড়া জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য নারায়ণগঞ্জ ৩০০ শয্যা হাসপাতাল, নারায়ণগঞ্জ জেনারেল (ভিক্টোরিয়া) হাসপাতাল এবং প্রতিটি উপজেলা হাসপাতালে বিশেষ মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে।
ওরিয়েন্টেশন সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা অফিসার আসিফ মাহমুদ, ইউনিসেফ কনসালটেন্ট ডা. লী শান্তা মন্ডল, জেলা ইপিই সুপারিনটেনডেন্ট মো. লুৎফর রহমান, জেলা স্বাস্থ্য তত্ত্বাবধায়ক স্বপন দেবনাথ, স্টোর কিপার (ইপিআই) শওকত জামান। সভায় প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন মেডিকেল অফিসার ডা. শিল্পী আক্তার।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২8 সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত
Theme Customized BY Sk Mizan